ভিকারুননিসাতে দুদকের অভিযান
ই-বার্তা ডেস্ক ।। রাজধানীর খ্যাতনামা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অবৈধভাবে ভর্তির অভিযোগে বুধবার (১৬ জানুয়ারি) দুর্নীতি বিরোধী সংস্থাটির দুই সদস্যের টিম এ অভিযান চালায়। বেলা সোয়া ১১টা নাগাদ এ অভিযান পরিচালিত হয়।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে গত ডিসেম্বরেই প্রথম শ্রেণির লটারিতে শেষ হয়েছে ভর্তি কার্যক্রম। অথচ গত মঙ্গলবার (১৫ জানুয়ারি) তারা আবার নতুন করে ভর্তি কার্যক্রম শুরু করে। যেটি আজ বুধবারও অব্যাহত ছিল এবং অজ্ঞাত কেউ ঘোষিত আসনের বাইরে অবৈধভাবে এ ভর্তির খবর দুদকের হট লাইনে (১০৬) জানিয়ে দেয়। এরপরই তাৎক্ষণিকভাবে অভিযানে নামে দুদক।
সূত্রমতে, সমাজের বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিদের সামাল দিতে তাদের অনুরোধে ভর্তিসহ নানা সুবিধা নিয়ে অবৈধ এ ভর্তি পরিচালিত হয়। আরো জানা গেছে, ভিকারুননিসার ভর্তির অর্থ জমা নেয়া হয় কলেজ ক্যাম্পাসেরই পূর্ব দিকে অবস্থিত সোনালী ব্যাংকের শাখায়। কিন্তু অবৈধ ভর্তি গোপন রাখতে ব্যাংক কর্মকর্তাদের স্কুলের ভেতরে নিয়ে আসা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
তবে ভিকারুননিসার অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) হাসিনা বেগম এ বিষয়ে অন্য বক্তব্য দেন। দুদকের কর্মকর্তারা অভিযানে নয়, জানতে এসেছিলেন এবং কারো অনুরোধে বাড়তি ভর্তি অবৈধ ভর্তি বলে গণ্য হবে না বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের বোঝাতে সক্ষম হয়েছি। তারা কিছুক্ষণ আগে চলে গেছেন।’
ভিকারুননিসার মতো একটি সুনামধারী প্রতিষ্ঠানে সকলের পড়া বা পড়ানোর আগ্রহ থাকে অথচ এ প্রতিষ্ঠানের সীমাবন্ধতা থাকায় বাড়তি ভর্তি করানো যায় না, আর এ বছরও তেমন কিছুই হয়নি বলে জানান তিনি।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে গত ডিসেম্বরেই প্রথম শ্রেণির লটারিতে শেষ হয়েছে ভর্তি কার্যক্রম। অথচ গত মঙ্গলবার (১৫ জানুয়ারি) তারা আবার নতুন করে ভর্তি কার্যক্রম শুরু করে। যেটি আজ বুধবারও অব্যাহত ছিল এবং অজ্ঞাত কেউ ঘোষিত আসনের বাইরে অবৈধভাবে এ ভর্তির খবর দুদকের হট লাইনে (১০৬) জানিয়ে দেয়। এরপরই তাৎক্ষণিকভাবে অভিযানে নামে দুদক।
সূত্রমতে, সমাজের বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিদের সামাল দিতে তাদের অনুরোধে ভর্তিসহ নানা সুবিধা নিয়ে অবৈধ এ ভর্তি পরিচালিত হয়। আরো জানা গেছে, ভিকারুননিসার ভর্তির অর্থ জমা নেয়া হয় কলেজ ক্যাম্পাসেরই পূর্ব দিকে অবস্থিত সোনালী ব্যাংকের শাখায়। কিন্তু অবৈধ ভর্তি গোপন রাখতে ব্যাংক কর্মকর্তাদের স্কুলের ভেতরে নিয়ে আসা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
তবে ভিকারুননিসার অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) হাসিনা বেগম এ বিষয়ে অন্য বক্তব্য দেন। দুদকের কর্মকর্তারা অভিযানে নয়, জানতে এসেছিলেন এবং কারো অনুরোধে বাড়তি ভর্তি অবৈধ ভর্তি বলে গণ্য হবে না বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের বোঝাতে সক্ষম হয়েছি। তারা কিছুক্ষণ আগে চলে গেছেন।’
ভিকারুননিসার মতো একটি সুনামধারী প্রতিষ্ঠানে সকলের পড়া বা পড়ানোর আগ্রহ থাকে অথচ এ প্রতিষ্ঠানের সীমাবন্ধতা থাকায় বাড়তি ভর্তি করানো যায় না, আর এ বছরও তেমন কিছুই হয়নি বলে জানান তিনি।
রাজধানীর খ্যাতনামা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অবৈধভাবে ভর্তির অভিযোগে বুধবার (১৬ জানুয়ারি) দুর্নীতি বিরোধী সংস্থাটির দুই সদস্যের টিম এ অভিযান চালায়। বেলা সোয়া ১১টা নাগাদ এ অভিযান পরিচালিত হয়
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে গত ডিসেম্বরেই প্রথম শ্রেণির লটারিতে শেষ হয়েছে ভর্তি কার্যক্রম। অথচ গত মঙ্গলবার (১৫ জানুয়ারি) তারা আবার নতুন করে ভর্তি কার্যক্রম শুরু করে। যেটি আজ বুধবারও অব্যাহত ছিল এবং অজ্ঞাত কেউ ঘোষিত আসনের বাইরে অবৈধভাবে এ ভর্তির খবর দুদকের হট লাইনে (১০৬) জানিয়ে দেয়। এরপরই তাৎক্ষণিকভাবে অভিযানে নামে দুদক।
সূত্রমতে, সমাজের বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিদের সামাল দিতে তাদের অনুরোধে ভর্তিসহ নানা সুবিধা নিয়ে অবৈধ এ ভর্তি পরিচালিত হয়। আরো জানা গেছে, ভিকারুননিসার ভর্তির অর্থ জমা নেয়া হয় কলেজ ক্যাম্পাসেরই পূর্ব দিকে অবস্থিত সোনালী ব্যাংকের শাখায়। কিন্তু অবৈধ ভর্তি গোপন রাখতে ব্যাংক কর্মকর্তাদের স্কুলের ভেতরে নিয়ে আসা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
তবে ভিকারুননিসার অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) হাসিনা বেগম এ বিষয়ে অন্য বক্তব্য দেন। দুদকের কর্মকর্তারা অভিযানে নয়, জানতে এসেছিলেন এবং কারো অনুরোধে বাড়তি ভর্তি অবৈধ ভর্তি বলে গণ্য হবে না বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের বোঝাতে সক্ষম হয়েছি। তারা কিছুক্ষণ আগে চলে গেছেন।’
ভিকারুননিসার মতো একটি সুনামধারী প্রতিষ্ঠানে সকলের পড়া বা পড়ানোর আগ্রহ থাকে অথচ এ প্রতিষ্ঠানের সীমাবন্ধতা থাকায় বাড়তি ভর্তি করানো যায় না, আর এ বছরও তেমন কিছুই হয়নি বলে জানান তিনি।
ই-বার্তা / তামান্না আলী প্রিয়া