এক বছরে ১৯ কোটি টাকার চাল দান করেছেন বদি

ই-বার্তা ডেস্ক ।।  ইয়াবা পাচার বন্ধে বদির ইচ্ছাই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবেদন অনুযায়ী বদির ভাই মুজিবুর রহমান ও আবদুল শুক্কুর এবং চাচাতো ভাই মং মং সেনও ইয়াবার গডফাদার।

এই প্রতিবেদন অনুযায়ী ইয়াবা পাচার বন্ধে বদির ইচ্ছাই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবেদন অনুযায়ী বদির ভাই মুজিবুর রহমান ও আবদুল শুক্কুর এবং চাচাতো ভাই মং মং সেনও ইয়াবার গডফাদার।

একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী, কক্সবাজারে ইয়াবার ১২০ জন তালিকাভুক্ত পাচারকারী আছে। আর সবার আগে নাম আছে বদির।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ধারণা, বাংলাদেশে প্রতি বছর অন্তত ৪৬ কোটি ইয়াবার বড়ি পাচার হয়ে আসে। একেকটি বড়ি আড়াইশ টাকা করে বিক্রি হয়। এই হিসাবে এই কারবার অন্তত ১১ হাজার ৫৩১ কোটি টাকার।

গত বছর পুলিশ, র‌্যাব, মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, বিজিবি এবং অন্যান্য সংস্থা মিলিয়ে তিন কোটি ৬৯ লাখ ইয়াবা বড়ি জব্দ করেছে। তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেছেন, তারা ইয়াবা কারবারে বদির সরাসরি সম্পৃক্ততার তথ্য পাননি।

বদি বর্তমানে কক্সবাজার আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য হলেও ১৯৯৬ সালে বিএনপির মনোনয়ন চেয়েছিলেন। পরে ২০০৮ সালে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান।

ওই বছর মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়া হলফনামায় বদি জানান, তিনি বাড়ি ও দোকান ভাড়া থেকে বছরে এক লাখ ৭৬ হাজার টাকা, সঞ্চয়পত্র ও শেয়ার থেকে ৯১ হাজার ৯৮ টাকা এবং ৩৩ হাজার ৬০০ টাকা আয় করেন লবণ মাঠ থেকে। অর্থাৎ তার বার্ষিক আয় তিন লাখ টাকার কম ছিল সে সময়। সে সময় তিনি জানান, তার ওপর নির্ভরশীলরা বছরে দুই লাখ ২৫ হাজার টাকা আয় করেন।

তবে ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে বদি জানান, তিনি কৃষি থেকে চার হাজার ৬৫০ টাকা, বাড়ি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে দুই কোটি আট লাখ, ব্যবসা থেকে পাঁচ কোটি ৩২ লাখ, সঞ্চয়পত্র ও শেয়ার থেকে আট কোটি পাঁচ লাখ এবং লবণের মাঠ থেকে ৯১ হাজার টাকা আয় করেন বছরে।

এই হিসাবে তখন বদির বছরে আয় দাঁড়ায় ১৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকা এবং তার ওপর নির্ভরশীলদের আয় দাঁড়ায় তিন কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এদিকে এমন বিতর্কের মধ্যে একাদশ সংসদ নির্বাচনে বদিকে মনোনয়ন দেয়নি আওয়ামী লীগ। তবে তার স্ত্রী শাহীন আক্তার পান আওয়ামী লীগের মনোনয়ন। এবং নির্বাচনে জয়ী হন।

এদিকে ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সরকারের পক্ষ থেকে ইয়াবা কারবারিদের আত্মসমর্পণ করতে বললে কক্সবাজারে ৬৩ জন সন্দেহভাজন ইয়াবা কারবারি ও গডফাদার আত্মসর্ম্পণ করে নিরাপত্তা হেফাজতে আছেন। এদের মধ্যে বদির তিন ভাইসহ বেশ কয়েকজন আত্মীয় রয়েছেন।টিবিটি

একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী, কক্সবাজারে ইয়াবার ১২০ জন তালিকাভুক্ত পাচারকারী আছে। আর সবার আগে নাম আছে বদির।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ধারণা, বাংলাদেশে প্রতি বছর অন্তত ৪৬ কোটি ইয়াবার বড়ি পাচার হয়ে আসে। একেকটি বড়ি আড়াইশ টাকা করে বিক্রি হয়। এই হিসাবে এই কারবার অন্তত ১১ হাজার ৫৩১ কোটি টাকার।

গত বছর পুলিশ, র‌্যাব, মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, বিজিবি এবং অন্যান্য সংস্থা মিলিয়ে তিন কোটি ৬৯ লাখ ইয়াবা বড়ি জব্দ করেছে। তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেছেন, তারা ইয়াবা কারবারে বদির সরাসরি সম্পৃক্ততার তথ্য পাননি।

বদি বর্তমানে কক্সবাজার আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য হলেও ১৯৯৬ সালে বিএনপির মনোনয়ন চেয়েছিলেন। পরে ২০০৮ সালে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান।

ওই বছর মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়া হলফনামায় বদি জানান, তিনি বাড়ি ও দোকান ভাড়া থেকে বছরে এক লাখ ৭৬ হাজার টাকা, সঞ্চয়পত্র ও শেয়ার থেকে ৯১ হাজার ৯৮ টাকা এবং ৩৩ হাজার ৬০০ টাকা আয় করেন লবণ মাঠ থেকে। অর্থাৎ তার বার্ষিক আয় তিন লাখ টাকার কম ছিল সে সময়। সে সময় তিনি জানান, তার ওপর নির্ভরশীলরা বছরে দুই লাখ ২৫ হাজার টাকা আয় করেন।

তবে ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে বদি জানান, তিনি কৃষি থেকে চার হাজার ৬৫০ টাকা, বাড়ি ও অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া থেকে দুই কোটি আট লাখ, ব্যবসা থেকে পাঁচ কোটি ৩২ লাখ, সঞ্চয়পত্র ও শেয়ার থেকে আট কোটি পাঁচ লাখ এবং লবণের মাঠ থেকে ৯১ হাজার টাকা আয় করেন বছরে।

এই হিসাবে তখন বদির বছরে আয় দাঁড়ায় ১৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকা এবং তার ওপর নির্ভরশীলদের আয় দাঁড়ায় তিন কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এদিকে এমন বিতর্কের মধ্যে একাদশ সংসদ নির্বাচনে বদিকে মনোনয়ন দেয়নি আওয়ামী লীগ। তবে তার স্ত্রী শাহীন আক্তার পান আওয়ামী লীগের মনোনয়ন। এবং নির্বাচনে জয়ী হন।

এদিকে ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সরকারের পক্ষ থেকে ইয়াবা কারবারিদের আত্মসমর্পণ করতে বললে কক্সবাজারে ৬৩ জন সন্দেহভাজন ইয়াবা কারবারি ও গডফাদার আত্মসর্ম্পণ করে নিরাপত্তা হেফাজতে আছেন। এদের মধ্যে বদির তিন ভাইসহ বেশ কয়েকজন আত্মীয় রয়েছেন। 

ই-বার্তা /  তামান্না আলী প্রিয়া