অজিদের বিরুদ্ধে টা্ইগারদের সর্বশেষ জয় ২০০৫ সালে
ই-বার্তা
প্রকাশিত: ৫ই জুন ২০১৭, সোমবার
| বিকাল ০৫:২৩
ক্রিকেট
বাঁচো নয়তো মরো। এমন সমীকরণ নিয়েই মাঠে নামবে টাইগার এবং ক্যাঙ্গারু বাহিনী। গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচ হেরেছে বাংলাদেশ। আর অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডের সাথে পয়েন্ট ভাগাভাগি করেছে বৃষ্টির কারণে। যে দল জিতবে সে দলই সেমি ফাইনালের দিকে এগিয়ে যাবে। আর হারলে সম্ভবনার প্রদীপ টিমটিমে হয়ে যাবে। শক্তির বিচারে অস্ট্রেলিয়া অনেক এগিয়ে, তাছাড়া পরিসংখ্যানে তো চোখ বুলানোই নিষেধ! ২০ বারের দেখায় ১৮ টিতেই জিতেছে অস্ট্রেলিয়া, বিপরীতে বাংলাদেশের সম্বল একটি মাত্র জয়, সেটিও আবার ২০০৫ সালে! বাকী একটি ম্যাচ পরিত্যাক্ত হয়। তবে পরিসংখ্যান আর শক্তি দিয়ে মাঠের খেলা গড়ায় না।নির্দিষ্ট দিনে ভালো ক্রিকেট খেলা দলটাই বিজয়ী হবে।
বর্তমানে খেলোয়াড়দের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে রান সংগ্রাহকের সংখ্যা যেমন কম তেমনি অবস্থাটাও সন্তোষজনক নয়।
ব্যাটিংয়ে
১। সর্বচ্চো রান সংগ্রাহকের তালিকা্য় প্রথমে রয়েছেন শাহরিয়ার নাফিস তিনটি ফিফটিতে ৯ ম্যাচে ২৮.৩৩ এভারেজে করেছেন মাত্র ২৫৫ রান।
২। আশরাফুলের ১০ ম্যাচে একমাত্র সেঞ্চুরি ও ১টি ফিফটিতে ২০৪ রান।
৩। তামিম ১৮৬ রান করেছে ৭ ম্যাচে ২টি ফিফটিতে।
৪। সমান সংখ্যক ম্যাচে ১টি ফিফটিতে সাকিবের রান ১৪৭।
৫। ৪ টি করে ম্যাচ খেলা ও ১টি করে ফিফটিতে রিয়াদের ১৩৫ ও মুশির ১২৮ রান।
৬।৩ ম্যাচে ১টি ফিফটিতে ১০২ রান ইমরুলের।
বোলিং
১। বোলিংয়ে ম্যাশ বস সবার উপরে। ১৪ ম্যাচে তিনি ১৫টি উইকেট নিয়েছেন।
২। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন আঃ রাজ্জাক। তিনি ১০ ম্যাচে ১১টি উইকেট নিয়েছেন।
৩। বিশ্ব সেরা অলরাউন্ডার সাকিবের ৭ ম্যাচে ৫টি উইকেট নিয়েছেন।
উপরের পরিসংখ্যানে একটা বিষয় পরিষ্কার বাংলাদেশ দলের তামিম, সাকিব, মাশরাফি, মুশফিকের কথা বাদ দিলে বাকি সদশ্যের কাছে অষ্টেলিয়া সাথে খেরার অভিজ্ঞতা কম। যদিও বাংলাদেশ এখন আন্তজাতিক ক্রিকেটে সমীহ করার মত দল। কারণ মুস্থাফিজ,সাব্বির সৌম, মিরাজ বাংলাদেশ দলকে নতুন ভাবে বিশ্ব দরবারে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে।তাই আজ পুরো দলের পরই নির্ভর করছে বাংলাদেশের চ্যাম্পিন্স ট্রফিতে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা।
বাংলাদেশ ও অষ্টেলিয়ার ম্যাচটি হবে আজ সন্ধ্যা ৬.৩০ মিনিটে।
আগের খবর ১৬৪ রানেই স্তম্ভভিত পাকিস্তান
পরবর্তী খবর বৃষ্টিতে পন্ড হওয়ায় আশঙ্কায় টাইগারদের ম্যাচ