রাজধানীতে বসবে ২২টি পশুর হাট


ই-বার্তা প্রকাশিত: ২১শে আগস্ট ২০১৭, সোমবার  | দুপুর ০২:২৬ রাজধানী

ই-বার্তা ।। আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে এবার রাজধানীতে ২২টি অস্থায়ী পশুর হাট বসবে। একই সঙ্গে দেশের সর্ববৃহৎ গাবতলী হাটে থাকছে কোরবানি পশুর ব্যাপক আয়োজন।

এবার ডিএসসিসি এলাকায় বসছে ১৩টি অস্থায়ী পশুর হাট। আর ডিএনসিসি এলাকায় বসছে ৯টি অস্থায়ী পশুর হাট। এর বাইরে গাবতলী হাটের সার্বিক ব্যবস্থাপনা করবে ডিএনসিসি কর্তৃপক্ষ।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ইতিমধ্যে সর্বোচ্চ দরের ভিত্তিতে ডিএসসিসির ১৩টি ও ডিএনসিসির ৯টি হাটের ইজারাদার বাছাই করা হয়েছে। বেশিরভাগ হাটের ইজারাদার অফিসিয়াল নিয়মকানুন অনুসরণ করে ইজারা চূড়ান্ত করেছে। আর অন্যগুলো প্রক্রিয়াধীন।

ডিএনসিসির হাট : ডিএনসিসি এলাকার হাটগুলোর মধ্যে রয়েছে- গাবতলী পশুর হাট (স্থায়ী), উত্তরা ১৫ নম্বর সেক্টরের ১ম গোলচত্বরসংলগ্ন খালি জায়গা, ভাটারা (সাঈদ নগর) পশুর হাট, বাড্ডা ইস্টার্ন হাউজিংয়ের (আফতাব নগর) পূর্বাংশের খালি জায়গা, মোহাম্মদপুর বছিলা বুদ্ধিজীবী সড়কসংলগ্ন পুলিশ লাইনের খালি জায়গা, মিরপুর সেকশন-৬ ইস্টার্ন হাউজিংয়ের খালি জায়গা, মিরপুর ডিওএইচএসসংলগ্ন সেতু প্রোপার্টিজসংলগ্ন ফাঁকা জায়গা, খিলক্ষেত ৩০০ ফুট সড়ক ও দক্ষিণ পার্শ্বের বসুন্ধরার প্রাচীরের মধ্যবর্তী ফাঁকা জায়গা, খিলক্ষেত বনরূপা আবাসিক প্রকল্পের খালি জায়গা, আশিয়ান সিটি হাউজিং পশুর হাট।

ডিএসসিসির হাট : ডিএসসিসি এলাকার হাটগুলোর মধ্যে রয়েছে- খিলগাঁও মেরাদিয়া বাজার, উত্তর শাহজাহানপুরের খিলগাঁও রেলগেট বাজারসংলগ্ন মৈত্রীসংঘের মাঠ, গোপীবাগের ব্রাদার্স ইউনিয়নসংলগ্ন বালুর মাঠ, কমলাপুর স্টেডিয়ামের আশপাশের খালি জায়গা, ঝিগাতলার হাজারীবাগ মাঠ, লালবাগের রহমতগঞ্জ মাঠ, কামরাঙ্গীরচর ইসলাম চেয়ারম্যানের বাড়ির মোড় থেকে দক্ষিণ দিকে বুড়িগঙ্গা নদীর বাঁধসংলগ্ন খালি জায়গা, আরমানিটোলা খেলার মাঠ ও আশপাশের খালি জায়গা, পুরান ঢাকার ধূপখোলা ইস্ট অ্যান্ড ক্লাব মাঠ, পোস্তগোলা শ্মশান ঘাটসংলগ্ন খালি জায়গা, দনিয়া কলেজ মাঠসংলগ্ন

খালি জায়গা, শ্যামপুর বালুর মাঠ ও সাদেক হোসেন খোকা মাঠসংলগ্ন ধোলাইখাল ট্রাক টার্মিনাল ও সংলগ্ন খালি জায়গা।

এ প্রসঙ্গে ডিনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বলেন, আসন্ন কোরবানির ঈদে রাজধানীবাসীর সুবিধার কথা বিবেচনা করে গাবতলী স্থায়ী পশুর হাটের পাশাপাশি আরও ৯টি অস্থায়ী পশুর হাট বসানো হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ইতিমধ্যে হাটের সংখ্যা নির্ধারণ, দরপত্র মূল্যায়ন ও ইজাদারা বাছাই করা হয়েছে। অল্পসময়ের ব্যবধানে হাটগুলোর অন্যান্য প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে ইজারাদারকে হাট ব্যবস্থাপনার অনুমোদন দেয়া হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

রাজধানী এর আরও সংবাদ